ইট কাঠের এই শহরে পাখির ডাক শুনে ঘুম থেকে জাগার সৌভাগ্য আমাদের অনেকেরই হয় না। শহরে আজকাল পাখি দেখাই যায় না । ঘরের কোনায় যে কয়টা চরুই পাখি দেখা যেত তাও আজ আর তেমন একটা দেখা যায় না। আমাদের অনেকেরই জন্ম গ্রামে তাই আমরা পাখির এই অভাব টা বেশ অনুভব করি। পাখির গুনগুনিয়ে গান করা কিংবা ঊড়াউড়ির দৃশ্য আমাদের বেশ টানে। ষড়ঋতুর এই দেশে ঋতুর পরিবর্তনের সংবাদ এই পাখিই আমাদের দেয়, যেমন বসন্ত এলেই কোকিল তার মিষ্টিমধুর কণ্ঠে আমাদের জানান দেয় যে বসন্ত এসেছে। ভবিষ্যতে পাখি দেখতে হলে আমাদের হয়তো গ্রামে অথবা বনে যেতে হবে।
ইতিমধ্যেই আমাদের দেশ থেকে বেশ কিছু দুর্লভ প্রজাতির পাখি হারিয়ে যেতে বসেছে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পাখি বলে যে একটা প্রাণী আছে সেটাই হয়তো কোনদিন আর জানবে না।
কিন্তু এখনও আপনি চাইলেই ঘুম থেকে জেগে কিংবা অবিরাম পাখির গান শুনতে পারেন। মোবাইলের রিংটোনে নয় বাস্তবেই সম্ভব। বাজার থেকে কয়েক জোড়া পাখি কিনে নিয়ে আসুন, বেশি কিছু না নিয়মিত খাবার দিলেই এরা আপনাকে সারাদিনই গুনগুনিয়ে গান শুনাবে। ছোট একটি বারান্দা ,বাগান অথবা ছাদের এক কোনে এদের জায়গা করে দিতে পারেন।
বাজারে নানা রকম দেশী-বিদেশী পাখি পাওয়া যায়। তা থেকে আপনি বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দেরটি যেমন, বাজরিগার, লাভ বার্ড (দেশী), লাভ বার্ড (জার্মানি), ফিঞ্চ , জাভা (ইন্দোনেশিয়ার পাখি) অথবা মুনিয়া।গান শুনানোর এসব পাখির দামও হাতের নাগালেই, বাজারে ৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা জোড়া দরে পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের পাখিগুলি। অল্প ছোট একসাথে অনেক পাখি রাখা যায় বলে আলাদা করে স্থান সঙ্কুলান করতে হয় না । খাবার হিসেবে এদের পছন্দ ধান, কাউন আর চীনা যা কিনা খুবই সহজলভ্য এবং দামেও সস্তা । খাবার ট্রেতে খাবার দিবেন, শেষ হয়ে গেলে আবার দিবেন। পাখিকে পরিষ্কার পরিছন্ন খাচায় রাখবেন আর খাবার ট্রে এবং খাঁচা পরিষ্কার রাখবেন। সাধারণত এদের রোগবালাইয়ের উপদ্রব কম আপনি শুধু এদের বৃষ্টির পানি থেকে দূরে রাখবেন । গরমকালে দিনে একবার গোসল করিয়ে দিতে পারলে ভালো হয়। এছাড়া এমনিতে সপ্তাহে একবার গোসল দিলেই চলবে।
ইতিমধ্যেই আমাদের দেশ থেকে বেশ কিছু দুর্লভ প্রজাতির পাখি হারিয়ে যেতে বসেছে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পাখি বলে যে একটা প্রাণী আছে সেটাই হয়তো কোনদিন আর জানবে না।
কিন্তু এখনও আপনি চাইলেই ঘুম থেকে জেগে কিংবা অবিরাম পাখির গান শুনতে পারেন। মোবাইলের রিংটোনে নয় বাস্তবেই সম্ভব। বাজার থেকে কয়েক জোড়া পাখি কিনে নিয়ে আসুন, বেশি কিছু না নিয়মিত খাবার দিলেই এরা আপনাকে সারাদিনই গুনগুনিয়ে গান শুনাবে। ছোট একটি বারান্দা ,বাগান অথবা ছাদের এক কোনে এদের জায়গা করে দিতে পারেন।
বাজারে নানা রকম দেশী-বিদেশী পাখি পাওয়া যায়। তা থেকে আপনি বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দেরটি যেমন, বাজরিগার, লাভ বার্ড (দেশী), লাভ বার্ড (জার্মানি), ফিঞ্চ , জাভা (ইন্দোনেশিয়ার পাখি) অথবা মুনিয়া।গান শুনানোর এসব পাখির দামও হাতের নাগালেই, বাজারে ৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা জোড়া দরে পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের পাখিগুলি। অল্প ছোট একসাথে অনেক পাখি রাখা যায় বলে আলাদা করে স্থান সঙ্কুলান করতে হয় না । খাবার হিসেবে এদের পছন্দ ধান, কাউন আর চীনা যা কিনা খুবই সহজলভ্য এবং দামেও সস্তা । খাবার ট্রেতে খাবার দিবেন, শেষ হয়ে গেলে আবার দিবেন। পাখিকে পরিষ্কার পরিছন্ন খাচায় রাখবেন আর খাবার ট্রে এবং খাঁচা পরিষ্কার রাখবেন। সাধারণত এদের রোগবালাইয়ের উপদ্রব কম আপনি শুধু এদের বৃষ্টির পানি থেকে দূরে রাখবেন । গরমকালে দিনে একবার গোসল করিয়ে দিতে পারলে ভালো হয়। এছাড়া এমনিতে সপ্তাহে একবার গোসল দিলেই চলবে।
এসব পাখিরা বংশপরম্পরায় খাঁচায়ই জন্মায়,
খাঁচায়ই এদের বংশবৃদ্ধি আবার খাঁচায়ই মৃত্যু।
খাঁচার পাখি আর বন্য পাখি কিন্তু এক না, অনেকেরই ধারনা পাখি পালাটা একটি গর্হিত অপরাধ। অভিযোগটি একেবারে মিথ্যা না, কিন্তু পুরদস্তুর সত্যিয় না। ফার্মের মুরগী আর ফার্মের পাখির মধ্যে একমাত্র পার্থক্য হোল মুরগী আমরা খাবার জন্য উৎপাদন করি আর ফার্মের পাখি আমরা শখের পালকদের জন্য উৎপাদন করে থাকি। এই সব খাঁচার পাখি কিন্তু বন্য পরিবেশের জন্য না, এরা বনে বাঁচতেও পারবে না। এরা খাঁচায়ই জন্মায়, খাঁচায়ই এদের বংশবৃদ্ধি আবার খাঁচায়ই মৃত্যু। তাই খাঁচায় পালন করার ক্ষেত্রে শুধু শুধু আত্মগ্লানিতে ভোগার কোনই যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। অতএব নিশ্চিন্তে শুরু করতে পারেন আপনার শখের এভিয়ারি, আজই।
ঢাকার কাঁটাবন থেকে অথবা সৌখিন পাখি পালকদের কাছ থেকে আপনি এসব পাখি সংগ্রহ করতে পারেন। তাহলে আর দেরি কেন কিনে ফেলুন কয়েক জোড়া পাখি আর শুনতে থাকুন অবিরাম কিচির মিচির গান, সাথে বাড়তি পাওনা হোল প্রকৃতির স্পর্শ।
Post a Comment