পাখিটির নাম বাজরিগার। লোক মুখে লাভ বার্ড বলেও পরিচিত। যদি ও লাভ বার্ড আসলে আরেকটা প্রজাতি।
তো ফিরে আসি বাজরিগারে। বড় নাম বলে অনেকে এক বাজরি বলেও ডাকে। এরা মূলত আমাদের দেশীয় পাখি না, তা সবাই জানি। এদের বংশীয় পরিচয় হল এরা অস্ট্রেলিয়ান। অস্ট্রেলিয়ার বনে এদের বাস হলেও সময়ের আবর্তে এখন সৌখিন মানুষদের বাসায় এদের বাস। ঘরে বাস করতে করতে এদের এমনই অবস্থা দাড়িয়েছে যে, এরা এখন প্রকৃতির কাছেই অপরিচিত।
আমাদের দেশে এই পাখির জনপ্রিয়তা শুরু হয় বাবু নামের এক ব্যক্তির হাত ধরে। যাকে সুলতান বাবু বলেই চিনে এই পাখির সংশ্লিষ্ট সকলে। মীরপুরে যিনি খামার করেছেন পালন করছেন এগুলোকে। তবে এই পাখির জনপ্রিয়তা পাবার প্রধান কারণ আসলে এর রঙ। লাল এবং গোলাপি ব্যতিত সকল রঙই এই পাখি পেয়ে থাকে। তাই একেক খাচায় একেক রঙ দেখে অনেকেই ভাবে এগুলো অন্য কোন প্রজাতি।
তো ফিরে আসি বাজরিগারে। বড় নাম বলে অনেকে এক বাজরি বলেও ডাকে। এরা মূলত আমাদের দেশীয় পাখি না, তা সবাই জানি। এদের বংশীয় পরিচয় হল এরা অস্ট্রেলিয়ান। অস্ট্রেলিয়ার বনে এদের বাস হলেও সময়ের আবর্তে এখন সৌখিন মানুষদের বাসায় এদের বাস। ঘরে বাস করতে করতে এদের এমনই অবস্থা দাড়িয়েছে যে, এরা এখন প্রকৃতির কাছেই অপরিচিত।
আমাদের দেশে এই পাখির জনপ্রিয়তা শুরু হয় বাবু নামের এক ব্যক্তির হাত ধরে। যাকে সুলতান বাবু বলেই চিনে এই পাখির সংশ্লিষ্ট সকলে। মীরপুরে যিনি খামার করেছেন পালন করছেন এগুলোকে। তবে এই পাখির জনপ্রিয়তা পাবার প্রধান কারণ আসলে এর রঙ। লাল এবং গোলাপি ব্যতিত সকল রঙই এই পাখি পেয়ে থাকে। তাই একেক খাচায় একেক রঙ দেখে অনেকেই ভাবে এগুলো অন্য কোন প্রজাতি।
রঙ, প্রজাতিভেদে এদের অনেক শ্রেণীবিভাগ ও করা হয়েছে। লুটিনো, পাইড এগুলো রঙের ভিত্তিতে আর ক্রেস্টেড, ইয়োলো ফেস এগুলো জাতের ভিত্তিতে।
আরেকটা কথা, এই পাখি পালতে বন বিভাগের কোন আপত্তি নেই কারণ এগুলো একে তো আমাদের দেশীয় না আর তাছাড়া এগুলো এখন বনের পাখিও না। তবে অনেকেই অনেক পরিশ্রম করে এগুলোকে পোষ মানিয়েছে যার জন্য টানা ৬-৮ মাস সময় প্রয়োজন।
আরেকটা কথা, এই পাখি পালতে বন বিভাগের কোন আপত্তি নেই কারণ এগুলো একে তো আমাদের দেশীয় না আর তাছাড়া এগুলো এখন বনের পাখিও না। তবে অনেকেই অনেক পরিশ্রম করে এগুলোকে পোষ মানিয়েছে যার জন্য টানা ৬-৮ মাস সময় প্রয়োজন।
Post a Comment